শনিবার, ১৪ মে, ২০১৬

ফাঁসির মঞ্চে উঠে ধস্তাধস্তি করেছেন নিজামী

ফাঁসির মঞ্চে উঠে ধস্তাধস্তি করেছেন নিজামী

ফাঁসির মঞ্চে উঠতে চাননি জামায়াতে ইসলামের নেতা মতিউর রহমান নিজামী। তাকে জোর করে ফাঁসির মঞ্চে তুলতে হয়েছে।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের একটি সূত্র বুধবার দিবাগত রাত ১টার দিকে সংবাদকর্মীদের নিকট এ খবরটি নিশ্চিত করেছে।
কারা সুত্র জানায়, রাত ১১টা ৫৭ মিনিটে নিজামীকে কনডেম সেল থেকে বের করে ফাঁসির মঞ্চে নেয়ার পথে তিনি ব্যাপক অনীহা প্রকাশ করেন। কনডেম সেল থেকে বের করার জন্য নিজামীকে তিন জল্লাদ মিলে টানাটানি করলে তিনি সেলের দরজার হাতলটি শক্ত করে ধরে রাখেন। টানাহ্যাঁচড়ার একপর্যায়ে তাকে কনডেম সেল থেকে বের করা সম্ভব হয়।

সূত্রটি আরও জানায়, নিজামী ফাঁসির মঞ্চে যেতে অসম্মতি জানালে জল্লাদরা বাধ্য হয়ে জোরপূর্বক তাকে কাঁধে উঠিয়ে মঞ্চ পর্যন্ত নিয়ে যায়। এবং মাথায় জমটুপি পরিয়ে দেয়। এরপর নিজামীকে যখন ফাঁসির মঞ্চে তোলা হচ্ছিলো, তখন তিনি বেশ কয়েকবার বসে পরেন। এবং মঞ্চে উঠতে অস্বীকার করেন। অতঃপর সাতজন কারারক্ষীর সহায়তায় জল্লাদরা শেষবারের মত নিজামীতে জোরজবস্তি করে ফাঁসির মঞ্চে তুলতে সক্ষম হয়। এসময় তিনি হাত পা ছুড়াছুড়ি করে বাঁচার চেষ্টা চালিয়ে যান। এবং একপর্যায়ে ক্লান্ত হয়ে হাল ছেড়ে দেন। সেই সুযোগেই ঝুলিয়ে দেয়া হয় কুখ্যাত এই যুদ্ধাপরাধীকে।

তবে সেখানেও বেশ বেগ পেতে হয় জল্লাদদের। ফাঁসির মঞ্চের মাঝখানে গোলাকারর ১২ ফুট গভীর গর্ত। আর উপরে খোলা ৮ ফুট। গর্তটি ঢাকা থাকে কাঠ দিয়ে। আর সেই কাঠের মাঝখানে দণ্ডিতকে দাঁড় করানো হয়। ফাঁসির দণ্ড কার্যকর করার সময় রোলার টেনে কাঠ সরিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু নিজামী সেসময় এমনভাবে দাঁড়ান যে, তার দুই পা গর্তের বাইরে থাকে। বারবার বলার পরও তিনি দুই পা এক করছিলেন না। বরং তিনি গর্তের দুইদিকে দুই পা বিরাট ফাঁক করে দিয়ে রেখে গর্তে পড়া থেকে বাঁচার চেষ্টা করছিলেন। জল্লাদ রাজু তখন নিজামীর দুই পা টেনে এক করে একটি দড়ি দিয়ে বেঁধে দেন। এরপর সফলভাবে ফাঁসি কার্যকর করা সম্ভব হয়।

এভাবেই বহু ঝামেলার মধ্য দিয়ে কার্যকর করা হয় নিজামীর মৃত্যুদণ্ড।

মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০১৬

পর্নোসাইট বন্ধের ঘোষণা | বিলুপ্তির পথে কুটির শিল্প

পর্নোসাইট বন্ধের ঘোষণা | বিলুপ্তির পথে কুটির শিল্প

এসপ্তাহের মধ্যেই বন্ধ হতে যাচ্ছে ব্রাজার্স থেকে শুরু করে এক্সহ্যামস্টার, এক্সভিডিওস, টুশি ডটকম সহ ঐতিহাসিক  সব পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইট। বাংলাদেশ থেকে এসব পঁচা সাইটে এখন থেকে আর কেউই ভিজিট করতে পারবেনা। সম্প্রতি ফেসবুকে এমনটাই ঘোষণা দিয়েছেন মাননীয় ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম।

পর্নোগ্রাফি আইন এর ধারা বজায় রাখতে বাংলাদেশের ওয়েব থেকে এসব দুষ্ট দুষ্ট সাইটগুলো বন্ধ করা জরুরী বলে এক ব্যক্তি তাঁর (তারানা হালিম) ফেসবুক পেজে কমেন্ট করলে প্রত্যুত্তরে তিনি বলেন, 'এই সপ্তাহের মধ্যেই সকল পর্নোগ্রাফিক সাইট বন্ধ করে দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হবে।'

পর্নোসাইট বন্ধ কর‍ার বিষয়টি দেশের সমাজ ও তরুণদের সামাজিক অবক্ষয় রোধে ভুমিকা রাখবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে ফেসবুকে এ নিয়ে সংখ্যালঘূ কিছু খারাপ ছেলেদের বিক্ষুদ্ধ হয়ে পোস্ট দিতে দেখা গেছে। মোকাদ্দেস নামে এরকমই একজন তরুণ সোমবার রাতে তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখে, 'পর্নোসাইট বন্ধ করার মাধ্যমে আমাদের জৈবিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে।'

এদিকে পর্নোসাইট বন্ধ করলে দেশের সম্ভাবনাহীন কুটির শিল্পও বিলুপ্তির দারপ্রান্তে গিয়ে পৌঁছাবে বলে মনে করছেন আরেক জনপ্রিয় ফেসবুক‍ার মোতাহার মিথুন।

শেষ বয়সে পক্ষী মারা খেলেন শফিক রেহমান


শেষ বয়সে পক্ষী মারা খেলেন শফিক রেহমান 
অবশেষে বেরিয়ে এলো শফিক রেহমানের থলের বেড়াল। সজীব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সংরক্ষিত তথ্য পেতে ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় দণ্ডিতদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকের কথা স্বীকার করেছেন শফিক রেহমান।

রিমান্ড চলাকালীন সময়ে অফিসারদের খাওয়ানোর জন্য পাতিল থেকে দুটো সিদ্ধ ডিম উঠানো হলে তা দেখে কোনো কারণে একটু ভড়কে যান শফিক রেহমান। তারপরই তিনি তোতলানো শুরু করেন। ডিম দুটো একটি প্লেটে করে রিমান্ড চেম্বারের টেবিলের সামনে আনা হলেই কাপুনি শুরু হয় তার। একপর্যায়ে তিনি হরহর করে সব গোপন তথ্য বলে দিতে শুরু করেন।

এরপর আলামত সংগ্রহের জন্য শফিক রেহমানকে সাথে নিয়ে গোয়েন্দা পুলিশ তার বাড়িতে তল্লাশি চালালে তার বিছানার তোশকের নিচ থেকে ৮পিস যৌন উদ্দীপক ভায়াগ্রা, ভারতীয় 'উস্তাদ কনডম' ও কিছু চটি ম্যাগাজিন সহ প্রায় সতেরো লোকাল পর্নোগ্রাফির সিডি জব্দ করা হয়।

এদিকে শফিক রেহমানকে নিয়ে গোটা অনলাইন জুড়ে চলছে তীব্র নিন্দা ও সমালোচনা। এমনই একজন বিক্ষুদ্ধ ব্যক্তি, ফেসবুকের জনপ্রিয় মুখ খস্তগীর প্রথম আলু সাংবাদিককে জানিয়েছেন, "লাল গোলাপ দিয়ে টাক ঢাকার চেষ্টা করতে গিয়ে এমন কাবজাবে পড়তে হবে, শফিক এটা জিন্দেগিতেও ভাবেনি। কিন্তু আল্লাহর কি কুদরত। এই শেষ বয়সে এসে ঠিকই পক্ষী মারা খেলেন শফিক রেহমান।"

পাদ নিয়ে প্রশ্ন করায় সাংবাদিককে ঘাড় দিলেন নুসরাত ফারিয়া


 
এবার ইন্টারভিউর মাঝে পাদ দেয়া প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্ন করায় এক সাংবাদিককে ঘাড় দিলেন নুসরাত ফারিয়া।

জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বেডিনিউজ থেকে খস্তগীর নামে এক সাংবাদিককে পাঠানো হয় নুসরাত ফারিয়ার ইন্টারভিউ নেয়ার জন্য। ফারিয়ার অভিযোগ, সাংবাদিকটি তাকে একের পর এক আজেবাজে প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু তাকে কি প্রশ্ন করা হয়েছিলো, তা জিজ্ঞেস করা হলে নুসরাত ফারিয়া প্রশ্নটি এড়িয়ে যান।

খস্তগীর নামে ওই সাংবাদিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফোন করা হলে এব্যাপারে সে বিস্তারিত জানিয়ে বলেন, "আমি কোনো ভুল করিনি। আমাকে হুদাই হ্যারাজ করা হয়েছে। আমি নুসরাত ফারিয়াকে কিছু প্রশ্ন করলে সে রেগে যায়। এবং কেইন্না দিয়ে আমার নাকে মুখে এবং ঘাড়ের পেছনদিকে আঘাত করা শুরু করে। এবং একপর্যায়ে আমার ইস্ত্রি করা শার্টের কলার ধরে টানাহ্যাঁচড়া করে বাসা থেকে বের করে দেয়।"

এসময় তিনি নুসরাত ফারিয়ার সাথে সেই অসমাপ্ত ইন্টারভিউর একটি কপি প্রথম আলু রিপোর্টারের হাতে তুলে দেন। এবং সেটি প্রকাশ করার আবেদন জানান। ইন্টারভিউ পর্বটি নিচে দেয়া হলো -

খস্তগীরঃ হায়
নুসরাত ফারিয়াঃ জ্বি বলুন
খস্তগীরঃ কেমন আছেন?
নুসরাত ফারিয়াঃ জ্বি ভালো। দ্রুত প্রশ্ন করুন। আরেকটা শিডিউল আছে।
খস্তগীরঃ আপনি আমার লেখা নিউজ পড়েছেন?
নুসরাত ফারিয়াঃ জ্বি না
খস্তগীরঃ  :-)
নুসরাত ফারিয়াঃ ভাই প্রশ্ন করুন জলদি।
খস্তগীরঃ আচ্ছা আপনাকে তো অনেকেই নুসরাত পাদিয়া, পাদুস ফারিয়া, পাদুটে ফারিয়া, পাদোনি ফারিয়া নামে ডাকে। আপনি এতে কেমন অনুভব করেন?  :-)
নুসরাত ফারিয়াঃ ধন্যবাদ। পরের প্রশ্নটি করুন।
খস্তগীরঃ  :-)
নুসরাত ফারিয়াঃ কি হলো? জলদি প্রশ্ন করুন।
খস্তগীরঃ আপনি কি আসলেই পাদ দিয়েছিলেন?
নুসরাত ফারিয়াঃ এখন কিন্তু বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে। পরের প্রশ্নটি করেন।

(খস্তগীর এবার পকেট থেকে টেপ রেকর্ডার বের করে রেকর্ডার অন করলো)

খস্তগীরঃ এইযে টেপ রেকর্ডার চালু করলাম। আপনি দর্শকদের উদ্দেশ্যে একটা পাদ দেন। রেকর্ডিং হবে। জোরে দিয়েন  :-)

সাংবাদিকের সাথে এপর্যন্তই ইন্টারভিউর সমাপ্তি টেনে ফারিয়া তাক মারধর করা শুরু করে জানিয়েছেন বেডিনিউজের জনপ্রিয় এই সাংবাদিক। তিনি এই ফিজিকাল হ্যারাজমেন্টের নিন্দা জানিয়ে বিচার দাবী করেছেন প্রশাসন ও দেশবাসীর কাছে। - প্রথম আলু

প্যান্টের ভেতর সোনা সহ একজন আটক



এবার প্যান্টের ভেতর সাতটি সোনা সহ এক যাত্রীকে আটক করেছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এর কাস্টমস কর্মকর্তারা। ৪০ লাখ টাকা মূল্যের এই সোনার বারগুলো ওই যাত্রীর প্যান্ট ও জুতার ভেতর লুকানো ছিলো। সোমবার রাতে এই লম্বা সোনার বারগুলো উদ্ধার করা হয়।

কাস্টমস হাউজ টিম জানায়, গত সোমবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে আসা রিজেন্ট এয়ারওয়েজের আরএক্স-৭৮৫ (RX-785) ফ্লাইটে ওই যাত্রী ঢাকায় আসেন। পরে তার প্যান্ট ও জুতার ভেতর তল্লাশি চালিয়ে ১০০ গ্রাম ওজনের সাতটি স্বর্ণের বার সহ ১০০ গ্রাম স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানী অনুমতি ছাড়া এতগুলো বার আনায় এগুলো একেবারে জব্দ করা হয়। আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলেও জানায় শাহজালাল বিমানবন্দর কাস্টমস। - প্রথম আলু

সোমবার, ৯ মে, ২০১৬

সিমের পর এবার শুরু হচ্ছে হাতের তালু নিবন্ধন কার্যক্রম


হাতের তালু নিবন্ধন


বায়োমেট্টিক পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে সিম নিবন্ধনের পর এবার শুরু হতে যাচ্ছে হাতের তালু নিবন্ধন কার্যক্রম।

ঘরে বসে ইন্টারনেট থেকে যুবসমাজ প্রতিনিয়ত খারাপ খারাপ দৃশ্য দেখছে। যার ফলে বিলীন হয়ে যাচ্ছে তাদের হাতের রেখা। মূলত এ কারণেই হাতের তালু নিবন্ধন করা হবে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হলে কাগজ-কলমে সিগনেচারের বদলে হাতের তালুর ছাপ দিয়েই ব্যাংকিং সহ অন্যান্য সব গুরুত্বপূর্ণ লেনদেন ও যাবতীয় নথিপত্র মূল্যায়ন কার্যগুলো সম্পন্ন করা হবে। হাতের ছাপ বিলম্ব হবার ঝামেলা এড়াতে যুবসমাজ ভয়ে হস্তশিল্প থেকে বিরত থাকবে, এমনটা ভেবেই নেয়া হয়েছে প্রশংসনীয় এই উদ্যোগ।

তথ্য মন্ত্রনালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন প্রথম আলুকে ফোন করে হাতের তালু নিবন্ধনের ব্যাপারটি নিশ্চিত করেন। এসময় তিনি বলেন, "তরুণ সমাজ হস্তশিল্পকে কুটিরশিল্প বানিয়ে ফেলেছে। হাতের তালু নিবন্ধনের এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করা হলে একটি সুস্থ্যসবল জাতি পাওয়া যাবে", এমনটাই আশা করছেন মোতাহার। - প্রথম আলু

ধারের টাকা না দেয়ায় জোরপূর্বক সোয়েটার পড়িয়ে হত্যা !


ধারের টাকা না দেয়ায় জোরপূর্বক সোয়েটার পড়িয়ে হত্যা !



এবার রাজধানীতে ঘটলো আরেকটি চাঞ্চল্যকর হত্যাকান্ডের ঘটনা। ধারের টাকা পরিশোধ না করায় প্রচন্ড গরমের মধ্যে সোয়েটার পড়িয়ে মেরে ফেলা হয়েছে খায়রুল আলম নামে এক যুবককে। রাজধানীর মানিকনগর পাওয়ারহাউস এলাকায় এই হত্যাকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে।

জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ খায়রুলের কাছে টাকা পায় হারুন ন‍ামের এক প্রতিবেশী। অনেকবার টাকা দিবো দিচ্ছি বলেও খায়রুল ধারের টাক‍াগুলো পরিশোধ করেনি।

এক পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে যায় পাওনাদার হারুন। অতঃপর বুধবার দুপুর ২টায় খায়রুলকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক সোয়েটার পড়িয়ে দেয় হারুন সহ এলাকার আরো কিছু বখাটে যুবকেরা। ফলে অতিরিক্ত ডিহাইড্রেশনের কারণে মারা যায় খায়রুল।

খায়রুলের গা থেকে সোয়েটার খুলে তার মরদেহটি ঢাকা মেডিকেল মর্গের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে, চাঞ্চল্যকর এ খুনের দায়ে অভিযুক্ত হারুন ও তার দলবল ইতিমধ্যেই ঢাকার বাইরে গিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে। খুনিদের যতদ্রুত সম্ভব আটক করা হবে বলে জানিয়েছেন মানিকনগর থানা কর্মকর্তা এসআই জামসেদ। - প্রথম আলু

ইসলাম গ্রহণ করলেন আলজেরিয়ার সাত ফুটবলার | শেয়ার করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিন



এ যেনো এক অভূতপূর্ব দৃশ্য ! শুক্রবার দিনে ইহুদি নাসারাদের বিরুদ্ধে পরপর সাতটি গোল দিয়ে জেতার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মাঠেই ‍নামাজ পড়ে নিলো আলজেরিয়ার সাত ফুটবলার।
ইসলাম গ্রহণ করলেন আলজেরিয়ার সাত ফুটবলার

ঘটনাটিতে সারাবিশ্ব জুড়ে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার শুরু হয়েছে। জানা যায়, শেষ গোলটি দেয়ার পর টেইলার নামে ওই প্লেয়ারটি সর্বপ্রথম আল্লাহু আকবার বলে চিৎকার করে উঠে। এবং সরাসরি সেজদায় চলে যায়। পরে তার দেখাদেখি আরো ছয়জন প্লেয়ার এসে তাকে কপি করে সেজদা দেয়। এভাবেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণের কাজটি সম্পন্ন করে আলজেরিয়ার সাত ফুটবলার।




ফুটবল বিশ্বে মোহাম্মদ মশিউরের (মেসি) পর এই প্রথম অন্য কোনো টিমের তারকার‍া ইসলামের আলোয় ফিরে আসলো। এবং সত্যের দেখা পেলো। এদিকে মোহাম্মদ মশিউর জনপ্রিয় নাট্যঅভিনেতা হাসান মাসুদের প্রতি তীব্র নিন্দাজ্ঞাপন করেছেন বলেও জানিয়েছে রয়টার্স।

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় আনোয়ার | উপকূলে ৭ নং বিপদ সংকেত






ভারতীয় উপমহাসাগরে সৃষ্ট নিম্মচাপ ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিয়ে ধেয়ে আসছে বাংলাদেশের দিকে। এর প্রেক্ষিতে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে গুলশান বনানী সহ সারাদেশে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত জানানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করা হয়েছে আনোয়ার।

ঘূর্ণিঝড় আনোয়‍ারে ক্ষয়ক্ষতি সামলাতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাতের মধ্যেই উপকূলীয় বাসিন্দাদের সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এব্যাপারে পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ও আবহাওয়াবিদ এরশাদ আলম বলেন, ‘টেনশনের কিছু নেই। আমর‍া চাপ সামলে নিবো। পাবলিক বাঁচাতে সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই ত্রাণের জন্য ইউরুপ আম্রিকায় খবর পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মালপত্র আগামীকালের মধ্যেই এসে যাবে এনশাল্লাহ।’

এদিকে সন্ধ্যা ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩৯৬ কিলোমিটার বেগে ঘূর্ণিঝড় আনোয়ার সোজা বাংলাদেশের দিকে আসছে। আজ রাতের জন্য গুলশান বনানী ও ধানমন্ডি সহ সারাদেশে ৭ নং সতর্কতা সংকেতের আওতায় সবাইকে নিরাপদ অবস্থানে থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। - প্রথম আলু

রুনা লায়লার হাতে থাবড়া খেলেন ফেরদৌস



রুনা লায়লার হাতে থাবড়া খেলেন ফেরদৌস


 "ছোটকাল থেকে আমি আপনার ভক্ত। আমার জীবনে একটাই চাওয়া, আপনার দুই হাত আমার গালে ছুঁয়ে দিন।"

এভাবেই কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার কাছে সামান্য একটি আবদার জানিয়েছিলেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস। কিন্তু তখনো তিনি জানতেন না কি হতে চলেছে তার সাথে ! ফেরদৌসের ইচ্ছাপূরণ করার ছলে এমন একটা ঘটনা যে রুনা লায়লা ঘটাবেন, তা হয়ত স্বপ্নেও কেউ ভাবেনি।

ফেরদৌস তার আবদারের কথা শেষ করতেই কথা রাখার ছলে একটু হেসে কন্ঠশিল্পী রুনা লায়লা ফেরদৌসের পেছনে গিয়ে দাঁড়ান। ফেরদৌস কিছু বুঝে উঠার আগেই রুনা লায়লা তাঁর ভারী হাত দুটো দিয়ে দুদিক থেকে থাবড়া মারেন নায়ক ফেরদৌসের গালে। পুরো ব্যাপারটি ঘটেছে 'ভালোবাসার স্বপ্নে ঘেরা' অনুষ্ঠানের রেকর্ডিং সেটে।

আরটিভি ঈদের জন্য তৈরি করছে বিশেষ এই অনুষ্ঠানটি। আড্ডার এ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা আলমগীর ও রুনা লায়লা দম্পতি। সঞ্চালনা করেছেন ফেরদৌস। জানা গেছে, ফেরদৌসকে থাবড়া মারার এই দৃশ্যটি অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে রাখা হবে। এব্যাপারে ফৌরদেসও নাকি কোনোরমকম আপত্তি জানাননি। বরং থাবড়া মারার দৃশ্যটি টেলিভিশনে সম্প্রচার করে নিজেকে ধন্য করার আশা প্রকাশ করেন এককালের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ফৌরদেস। - প্রথম আলু

সালমান সাবিলাকে নিয়ে অনলাইনে চুদুর বুদুর | নেপথ্যে কারা?

সালমান সাবিলাকে নিয়ে অনলাইনে চুদুর বুদুর



মাত্র দুমাস আগেই ইউটিউব তারকা সালমান মুক্তাদির ও অভিনেত্রী সাবিলা নুরকে নিয়ে অনলাইনে ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছিলো প্রেম-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের গুজব। অনেকেই তখন বলছিলো, সাবিলা সালমানকে জুতা দিয়ে বাড়ি দিয়েছে। লাঠি দিয়ে পিটিয়েছে। খারাপ জায়গায় লাথি দিয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব গুজবের রেশ কাটতে না কাটতেই আবারো অনলাইনে চুদুর বুদুর শুরু হলো এই দুই তারকাকে নিয়ে। সমালোচনা যেনো এদের পিছু ছাড়ছেই না।

কয়েকদিন আগে হঠাৎ করেই এক বিছানায় সালমান মুক্তাদির ও সাবিলা নুরের তোলা একটি ছবি অনলাইনে ভাইরাল হয়ে যায়। সেখান থেকেই শুরু হয় তাদের বিয়ে নিয়ে গুজব। এক্সভিডিওস, ব্রাজার্স, এক্সহ্যামস্টারের মত জনপ্রিয় পর্নোগ্রাফী ওয়েবসাইটগুলোতে সার্চের হিড়িক পড়ে যায় এই দুজনকে নিয়ে। একদিনেই গুগল সার্চের টপ কিওয়ার্ড হিসেবে মনোনিত হয়ে যায় Salman Sabila Dirty Picture কিওয়ার্ডটি। এই শব্দটি লিখে এই এক সপ্তাহে সাতচল্লিশ লক্ষাধিকবার এসব সাইটে ভিডিও সার্চ কর‍া হয়েছে।

কিন্তু এসমস্ত গুজবের নেপথ্যে রয়েছে কারা? কেনো তারা সালমান সাবিলাকে নিয়ে এভাবে টানাহ্যাচড়া করছে? নাকি সালমান সাবিলা এটাই চান? দেখা যাক, অদূর ভবিষ্যতে আরো কয়টি গুজব জন্ম নেয় এদের নামে।

সালমান সাবিলার বিয়ে ও বিছানা স্ক্যান্ডাল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এখান থেকে - Salman & Sabila

বাটে পেয়ে মুশফিককে সেদিন পিটিয়েছিলেন মুস্তাফিজ !

বাটে পেয়ে মুশফিককে সেদিন পিটিয়েছিলেন মুস্তাফিজ


এবার বাটে পেয়ে মুশফিকুর রহিমকে মেরে হাত পা ভেঙ্গে দিলো মুস্তাফিজ। হ্যাঁ, এমনটাই ঘেটেছে গত ফেব্রুয়ারীর মাঝামাঝি সময়ে। যা একদম পুরোপুরিভাবে মিডিয়ার কাছে গোপন রাখা হয়েছে।

তখন কেবলই প্রতিধ্বনিত হয়ে উঠতে শুরু করেছিলো নবাগত ক্রিকেটার পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের নাম। এরমাঝেই খেলার মাঠে একটি তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের এই দুই প্লেয়ার। খেলা চলাকালীন সময়ে মুশফিকের মুতায় ধরলে সে আম্পায়ারকে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত করে মাঠের শেষ মাথায় বাথরুমের দিকে দৌড় দেয়। এ ব্যাপারটি ধরা পড়ে মুস্তাফিজুর রহমানের চোখে। মুস্তাফিজ ভেবে নেয়, হেরে যাবার ভয়ে লজ্জায় মাঠ ছেড়ে দৌড়ে পালাচ্ছে মুশফিক। তাই মুস্তাফিজও মুশফিকের পেছন পেছন দৌড়ে গিয়ে তাকে পাকড়াও করে। এবং পাশ্ববর্তী এক ফিল্ডস্টাফের হাত থেকে একটি ব্যাট নিয়ে মুশফিককে পেটানো শুরু করে।

মারামারির একপর্যায়ে মুশফিকের একটি হাত, হাতের কাইন্না আঙ্গুল ও বাম পায়ের হাটু ভেঙ্গে যায়। ঘটনাস্থলেই মুতে দেয় মুশফিক।

পরে অবশ্য আসল ব্যাপারটি জানতে পেরে মুশফিক‍ুর রহিমের কাছে ক্ষমা চায় মুস্তাফিজ। দলের সম্মান রক্ষার্থে পুরো ব্যাপারটিই সফলভাবে ধামাচাপা দেয়া হয় মিডিয়ার কাছ থেকে। তবে প্রথম আলুর একটি বিশেষ তদন্তে পুরো ঘটনাটিই এবার এই প্রথমবারের মত বেরিয়ে এসেছে।

এব্যাপারে ফোনে মুশফিকের মতামত জানতে চাওয়া হলে প্রথম আলু সংবাদকর্মীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, "একজন নবাগত ক্রিকেটার হিসেবে মুস্তাফিজ তার দায়িত্ব ঠিকঠাকভাবে পালন করেছে। আমি আসলে ইচ্ছে করেই মুতার ভান ধরে দৌড় দিয়েছি মুস্তাফিজকে পরীক্ষা করার জন্য। আমি শুধু দেখতে চেয়েছি সে আমার পেছন পেছন দৌড়ে এসে আমাকে মারে কিনা। মুস্তাফিজ পরীক্ষায় পাশ করেছে"

রবিবার, ৮ মে, ২০১৬

আম্মু পাদ দিলেই যত দোষ : তারেক

আম্মু পাদ দিলেই যত দোষ

খালেদা জিয়াকে নিয়ে চলমান টানাপোড়েনের মাঝে এবার মুখ খুললেন তারেক রহমান। সঠিক সময়ে তিনি সমালোচকদের উচিত জবাব দিয়েছেন বলে মনে করছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতারা।

সম্প্রতি খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে দেয়া সজীব ওয়াজেদ জয়ের একটি পোস্টকে অশোভন ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত হিসেবে আখ্যা দেয় বিএনপি। তারপর থেকেই শুরু হয় নানা আলোচনা সমালোচনার ঢল। ঠিক এসময়ই নিন্দুকদের একদম দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিলেন খালেদাপুত্র তারেক রহমান।

দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তারেক রহমান বলেন, "কেউ পাদ দিলে দোষ হয়না। আম্মু পাদ দিলেই যত দোষ। রাস্তায় কেউ ককলেট মারলেও দোষ হয় আমার আম্মুর। এসব কি ! ফাজলামি নাকি? আমার আম্মু কেমন তা আমি জানি। আম্মুকে নিয়ে কেউ বাজে কথা বলবেন না। আম্মু কোনো খারাপ কাজে জড়িত না।"

তারেক রহমানের এই Hard Talk এ আশা ফিরে পেয়েছেন বিএনপিকর্মী ও সমর্থকরা। অদূর ভবিষ্যতেই তারেককে রাজনীতির মাঠে ফিরতে দেখা যাবে বলে ধারণা করছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। - প্রথম আলু

শ্যুটিংয়ের সময় ছাদ থেকে পড়ে গেলেন সুমন পাটওয়ারী

শ্যুটিংয়ের সময় ছাদ থেকে পড়ে গেলেন সুমন পাটওয়ারী


চিত্রঃ আহত সুমন পাটওয়ারীকে সহযোগিতা করছেন হাসান মাসুদ ও মোশাররফ করিম

সুঠাম দেহের অধিকারী জনপ্রিয় অভিনেতা সুমন পাটওয়ারী গত মঙ্গলবার শ্যুটিং চলাকালে দুর্ঘটনাবশত ৭ তলা বাড়ির ছাদ থেকে নিচে পড়ে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন হাসান মাসুদ এবং মোশাররফ করিম। তারা তৎক্ষণাত রাস্তার গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দুজন মিলে সুমনকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন। এবং একপর্যায়ে সফল হন।

পরিচালক ফাহমি ছাদ থেকে নেমে এসে সুমন পাটওয়ারীকে হসপিটালে নিয়ে যেতে চাইলে সুমন অস্বীকৃতি জান‍ান। এবং ফাহমির কাছ থেকে দুইশ টাকা নিয়ে শ্যুটিংস্পট থেকে হেঁটে চলে যান।

পরে জানা যায়, হাসান মাসুদ সুমনকে টেনে তোলার সময় তাকে ব্যঙ্গ করে ভোটকা বলেছেন। হাসান মাসুদের কথায় অসন্তুষ্ট হয়েই সুমন পাটওয়ারী প্রোডাকশনের টাকায় হসপিটাল যেতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। - প্রথম আলু

প্রকাশ্যে কলা খাওয়া নিষিদ্ধ হচ্ছে মেয়েদের জন্য !



এবার প্রকাশ্যে কলা খাওয়া নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে মেয়েদের জন্য। এখন থেকে আর রাস্তায় দাঁড়িয়ে কলা খেতে পারবেনা মেয়েরা।

হোক রেস্টুরেন্ট, ক্যাফেটেরিয়া বা শিক্ষাকেন্দ্রের কেন্টিন। মোটকথা, বাসার বাইরে কলা নামক যৌন সুড়সুড়িদায়ক ফলটি স্পর্শ করাই নিষেধ হয়েছে মেয়েদের জন্য !

হ্যাঁ, এমনটাই আইন হিসেবে প্রণয়ন করা হয়েছে চীনে। গত এপ্রিলে চীনের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এই বিশেষ নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এবং কলা খাওয়া ঠেকাতে আইনটি প্রণয়ন করে।

একটি গবেষণায় দেখা গেছে, রাস্তাঘাটে মেয়েদের হাতে কলা দেখলে চীনের শতকরা ৭৮% ভাগ মানুষই মনে করে, মেয়েটি লাঠি চাচ্ছে। তারপর তারা মেয়েটিকে সেক্সের অফার করে। কিছু মেয়ে রাজি হয়। এবং কিছু মেয়ে প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে ধর্ষিত হয়। তাই ধর্ষণ ঠেকাতেই মূলত প্রকাশ্যে কলা খাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে মেয়েদের জন্য।

চীনের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় মনে করছে, এর ফলে সমাজের নৈতিক অবক্ষয় রোধ হতে পারে। - প্রথম আলু

মাদারস ডেতে নিজামীকে মাদারচোদ বললেন এরশাদ



মা দিবসের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন, যেই একটা দিন বরাদ্দ রাখা হয় মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার জন্য। সেই বিশেষ দিনটিতে মানবতা বিরোধী অপরাধের আসামী মতিউর রহমান নিজামীকে মাদারচোদ বলে মা দিবসের সম্মান ভক্ষণ করলেন হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ।

জানা যায়, ঘড়ির কাটা যখন মা দিবসের কেন্দ্রে পা রাখছিলো, ঠিক তখনই রাত বারোটায় এই দূর্ঘটনাটি ঘটিয়েছেন এরশাদ। জাতীয় পার্টিে কেন্দ্রীয় বৈঠকে সাংবাদিকদের একটি প্রশ্নের জবাবে হঠাৎ করেই তিনি নিজামীকে মাদারচোদ বলে গালি দিয়ে বসেন। এসময় এরশাদ বলেন, "নিজামী একটি কুলাঙ্গার। মাদারচোদের একটি উদাহরণ এই নিজামী। তার অবশ্যই ফাঁসি হওয়া উচিত। তবে সেটা গলায় নয়, নিজামীর পুনিতে। এতে তার শাস্তি আরো মজবুত হবে।"

মা দিবসে এরশাদের এরকম মন্তব্য তরুণদের মনে মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানানোয় বিরুপ প্রতিক্রিয়া ফেলবে বলেই ধারণা করছে রাষ্ট্র ও সমাজবিদরা। তবে এব্যাপারে নিজের মত করেই গো ধরে আছেন এরশাদ।

মরার ভং ধরে পড়ে আছেন নায়ক রিয়াজ





সম্প্রতি মেহের আফরোজ শাওন পরিচালিত একটি সিনেমায় মরার ভং ধরে পরে ছিলেন চিত্রনায়ক। অনেকেই এই ছবিটিতে সত্য মনে করে তার নামে ভূয়া মৃত্যুর সংবাদ ছড়াচ্ছে। আমরা এসব মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। ছিহ আপনারা এমন কেনো?  ;-(

আবুল হায়াত নষ্ট হয়ে গেছে : প্রবীর মিত্র




আবুল হায়াত নষ্ট হয়ে গেছে : প্রবীর মিত্র
দ্বিতীয় স্ত্রীর সাথে আবুল হায়াত
অবশেষে আবুল হায়াতের দ্বিতীয় বিয়ের ব্যাপারে মুখ খুললেন বাংলা সিনেমার মুকুটবিহীন সম্রাট প্রবীর মিত্র। গত ১৮ই মার্চ আবুল হায়াত গোপনে দ্বিতীয় বিবাহের কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন। গোপন ক্যামেরায় তোলা সেসময়কার একটি সেলফি পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফাঁস হলে আবুল হায়াতের এই কুকীর্তির কথা সবাই জেনে যায়। তবে এতদিন পর্যন্ত মোটামুটি চুপই ছিলেন মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা।

এবার সেই ধারার ব্যতিক্রম হয়ে আবারো প্রবীর মিত্র জাগিয়ে তুললেন তার প্রতিবাদী কন্ঠস্বর। আবুল হায়াতের কট্টর সমালোচনা করে প্রবীর মিত্র বলেন, "আবুলটা আর আগের মত নেই। সে নষ্ট হয়ে গেছে। দুই মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে সে একাজটা না করলেও পারত। ছিহ, ধিক্কার!"

এব্যাপারে আবুল হায়াতের সাথে যোগাযোগ করার জন্য তার ফোনে কয়েকটি মিসকল দেয়া হলেও তিনি কল ব্যাক করেননি। যতটুকু ধারণা করা হচ্ছে, তা থেকে বোঝা যায়, ক্যারিয়ার বাঁচাতেই মিডিয়ার কাছে আবুল হায়াতের এই ল‍ুকোচুরি